৫ই জানুয়ারী নির্বাচনের পর দেশে গণতান্ত্রিক বাকশালের বর্তমান গদ্দিনশীন পীর এবং শান্তির মডেল খ্যাত শান্তি কন্যা শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশে যখন গণতন্ত্রের বাম্পার ফলন হচ্ছে. তখনই কয়েকটি কূ-চক্রী মহল গণতন্ত্রের এই নতুন ধারাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে জাতীকে পিছনে ঠেলে দেয়ার অশুভ পায়তারা নিয়ে মাঠে নেমেছেন। ‘২০১৪ সালে দেশের অর্থনীতির অনেক অগ্রগতি হয়েছে। দেশে শামীম ওসমান, তাহের, ইয়াবা বদি, এবং ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের কর্মকান্ডে গণতন্ত্রের বাম্পার ফলন হচ্ছে. কিন্তু খালেদা জিয়া এসব পছন্দ করছেন না। তিনি দেশকে ধ্বংস করার চেষ্টা করছেন। স্টুপিড লিডার (নির্বোধ নেত্রী)। তাঁর কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ রাষ্ট্রবিরোধী।’ উনি খালেদাকে বলেন , গ্রো সম বলস্ কাম অন দ্য ফিল্ড,(বিচি গজিয়ে মাঠে আসার আওবান জানান). উনি বলেন মাঠে নামলে একটু গুলি টুলি পুলিশ না হয় করতো তাই বলে উনি ঘরে বসে পেট্রোল বোম মরার নির্দেশ দিবেন. আমরা বিরধীদলে থাকতে আমাদের পেছনেও অনেক গুলি, কাদানো গ্যাস, গরম ডিম গেছে.
২০১৪ সালে দেশের অর্থনীতির অনেক অগ্রগতি হয়েছে, তার প্রমাণ বিমান বন্দর গুলাতে ধরাপড়া কয়েক মন সোনা. অর্থনীতির উন্নতি নাহলে এই সোনা কেনার টাকা পাইতো কই? এই হারে সোনা ধরা পড়লে সোনার বাকশাল থুক্কু সোনার বাংলা গড়ে উঠবে. ব্যাংকের অল্প কয়েক হাজার কোটি টাকা মারা হলেও তা উন্নয়নের উর্বর ফলন ঠেকতে পারবেনা. খালেদা যদি বোম মেরে মানুষ মারতে পারে তাহলে আমাদের দরবেশ এফ রহমান কিছু মানুষ ভাতে কিংবা ফটকা শেয়ার বাজারে মারতেই পারে. এটা তার সংবিধান ও গণতন্ত্রের অধিকার.