গণতন্ত্রের বাম্পার ফলন
-মন্তব্য প্রতিবেদন চাটু চৌধুরী
গণতান্ত্রিক বাকশালের বর্তমান গদ্দিনশীন পীর এবং শান্তির মডেল খ্যাত শান্তি কন্যা শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশে যখন গণতন্ত্রের বাম্পার ফলন হচ্ছে বলে আমরা চাটুবাদী সমাজ গলা ফাটিয়ে ফেলছি,ঠিক তখনই কয়েকটি কূ-চক্রী মহল গণতন্ত্রের এই নতুন ধারাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে জাতীকে পিছনে ঠেলে দেয়ার অশুভ পায়তারা নিয়ে মাঠে নেমেছেন।
গণতান্ত্রিক বাকশালের বর্তমান গদ্দিনশীন পীর
গণতান্ত্রিক বাকশাল সরকারের বিরুদ্ধে ‘খেয়ে-দেয়ে কাজ নাই’ গোত্রের লোকজনের এ ধরনের অপপ্রচারকে শক্ত হাতে দমন করার শেখ হাসিনীয় হুংকারকে আমরা চাটুবাদি সমাজ সাধুবাদ জানাচ্ছি।চাটুবাদি গোষ্ঠীর এক আলোচনা সভায় শেখ হাসিনা আফসোস করে বলেন, আমার পিতা বাকশাল কায়েম করেও যে দেশকে গণতান্ত্রিক বানাতে পারলোনা,সে দেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যত খুব খ্রাপ। হিটলার স্বয়ং নিজে চেষ্টা করলেও কোন ভবিষ্যত নাই-যেই লাউ সেই কদুই থাকবে।
শেখ হাসিনার মুখে এ ধরনের হতাশার কথা শুনে চাটুবাদি সমাজের নেতাদের বুক চাপড়ানো কান্নায় সভাস্থলে এক রিদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারনা হয়। এ সময় শেখ হাসিনা চোখ টিপি দিয়ে বললেন, এরা শুধু মুখের কথাটাই শুনলো,মনের কথাটা বুঝলোনা। এদের চেয়ে তো আমার এরশাদই ভালো-মুখেরটাও বুঝে,মনেরটাও বুঝে।
দেশে একনায়কতন্ত্র চলছে কিনা এমন প্র্শ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন,ওরে ও মুখপোড়া মিনষে,আমি কি নায়ক নাকি যে নায়কতন্ত্র চলবে?
নাহিদের এ প্লাস পেয়ে পাশ করলে এমনই হয়,জেন্ডার ও বুঝেনা।
যারা বুঝেনা,তারা অবুঝ। তাদরকে হাতে মারতে হবে,ভাতেও মারতে হবে।এরপরও না বুঝলে গুম করে দিতে হবে তবুও গণতন্ত্রকে বিপন্ন করা যাবেনা। গণতন্ত্র রক্ষার এ আন্দোলনে আমরা চাটুবাদি সমাজ শেখ হাসিনার পাশেই আছি।